(Download) Duare Sarkar Camp List 2021: Duare Sarkar Camp Near me Location

Duare Sarkar Camp List 2021 PDF | Duare Sarkar Camp near me location | Duare Sarkar Camp District Wise List | WB Duare Sarkar Camp Schedule 2021 | Duare Sarkar Help Line No

This Camp was started on 1st December 2020 and it will continue to provide various facilities provided by West Bengal Govt. to the citizen. Through these camps, the Resident of West Bengal can get the facility of various govt schemes to apply offline in their nearest area. New Scheme Launch by the govt Lakshmir Bhandar also available to apply in this Duare sarkar Camp.

Duare Sarkar Camp 2021

Chief Minister of West Bengal Mamata Banerjee has announced that a total of 18 govt schemes will be available in Duare Sarkar Camp 2021. Duare Sarkar camp will be available on the doorstep of every citizen of West Bengal. Till now three phases of camps have been organized under Duare Sarkar. This year the Duare Sarkar Camp 2021 will be started from 16th August 2021 to 15 September 2021.

Duare Sarkar is an initiative of the state government, spread over 60 days, for the delivery of specific schemes of the state government at the doorsteps of the people through outreach camps organized at the level of gram panchayat and municipal ward level. According To Chief Minister Around 1.6 crore, people will be benefited from these camps.

  • Total Number of Camps Held till 4th February 2021: 31,093
  • Total Number of Visitors till 4th February 2021: 2,69,34,891
  • Total Services Deliverd till 3rd February 2021: 14555664
Duare Sarkar Camp Near me Location

Duare sarkar Camp List of Scheme to be facilitate

A total of 18 no of west Bengal scheme will be available in this camp. In this phase Student Credit Card Scheme and Lakshmir Bhandar Scheme has been included. Also, Krishak Bandhu Scheme has been revised and people can apply for this scheme in your nearest Duare Sarkar camp.

Duare Sarkar Camps 2021 Overview

Name Of The ProgramDuare Sarkar Camps 2021
Initiated ByGovernment Of West Bengal
BeneficiaryCitizens Of West Bengal
ObjectiveTo Provide Benefits Of Various Government Schemes
Year2021
Duration16th August 2021 to 15 September 2021.
StateWest Bengal
Number Of Schemes18 Schemes
Process Of ApplicationOffline
Official WebsiteDuare Sarkar official Website
Duare Sarkar Camp 2021

Duare Sarkar camp schedule 2021

On a Press meet Chief Minister of West Bengal Mamta Banerjee has announced the Latest Duare Sarkar camp schedule 2021. This Camp was started in the month of August 2021 and this will end in September 2021.

Under the first phase of the Duare Sarkar camp around 25 million people has benefited. This camp was organized for 55 days from 1st December 2020 to 25th January 2020. The second phase has been organized under this scheme which has started on 27 January 2021 and continued till 8 February 2021.

Duare sarkar Camp Dates to be noted

This service was started in your Duare Sarkar Camp near me location on 16th August 2021 and for this phase, it will be closed on 15th September 2021. From 8th September to 23rd September all documents will be verified. In between 24th and 30th September all Card and Certificated will be distributed.

The Bellow table will help you to find Duare Sarkar Camp date 2021

Starting Date16.08.2021
Ending Date15.09.2021
Enquiries08.09.2021 – 23.09.2021
Delivery of certificates24.09.2021 – 30.09.2021

Duare Sarkar Camp Near me Location

In this Recent Phase of Duare sarkar Camp Many people searching ” Duare Sarkar Camp Near me Location “. In this Post, we update your Near about Location Duare Sarkar Camp

Duare Sarkar Camp List In Hoogly District

List of Scheme Available at Duare Sarkar Camp

Duare Sarkar

Khadyasathi Scheme

Khadyasathi Scheme has been launched by the West Bengal govt to get ration at subsidized prices. Around 4 crore people of West Bengal has already taken benefit from this scheme. In Duare sarkar Camp people in West Bengal residents can apply for a new Digital Ration Card or any modifications to the existing ration card.

খাদ্যসাথী

রাষ্ট্রীয় খাদ্য সুরক্ষা আইন/রাজ্য খাদ্য সুরক্ষা যোজনার অর্ন্তগত কোনও রেশন কার্ড সংযোজন/ সংশোধন বা রেশন কার্ড সংক্রান্ত কোনও পরিবর্তন করতে হলে যে ফর্ম পূরণ করতে হবে এবং যে নথি/তথ্য জমা দিতে হবে:

পরিবারের কোনো সদস্যেরই যদি ডিজিটাল রেশন কার্ড না থাকে এবং পরিবারটি ভর্তুকিযুক্ত খাদ্য শস্যের আওতায় আসতে চাইলে:

  • ফর্ম ৩ পুরণ করে জমা দিতে হবে।
  • আবেদনকারীর বয়স ৫ বছরের বেশি হলে আধার কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে (বয়স ৫ বছরের নিচে হলে জন্ম সার্টিফিকেটের কপি দিলেও হবে)।
  • আবেদনকারীর নিজের বা পরিবারের কোনো সদস্যের বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে।
  • আধার কার্ডে উল্লেখিত ঠিকানা ভিন্ন অন্য ঠিকানা হলে সেই ঠিকানার প্রমাণ (পাসপোর্ট/ বিদ্যুতের বিল/ড্রাইভিং লাইসেন্স/পোষ্টপেড মোবাইল বিল/ ল্যান্ডলাইন ফোন বিল) দরকার।

পরিবারের কিছু সদস্য ডিজিটাল রেশন কার্ড না পেয়ে থাকলে:

  • ফর্ম পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  • পরিবারের প্রধান বা অন্য কোনো সদস্যের ডিজিটাল রেশন কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে। (গ) আবেদনকারীর নিজের বা পরিবারের কোনো সদস্যের বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে।
  • পরিবারের সকল ডিজিটাল রেশন কার্ডধারীর আধার কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে।

রেশন কার্ডের তথ্য যেমন নাম, ঠিকানা, জন্ম তারিখ ইত্যাদি সংশোধন করতে হলে:

  • ফর্ম ৫ পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  • বর্তমান ডিজিটাল রেশন কার্ডের প্রতিলিপি জমা দিতে হবে।
  • প্রয়োজনীয় সংশোধনের সমর্থনে নথি (যেমন- ভোটার কার্ড/কিষান ক্রেডিট কার্ড ব্যাংকের পাশবই/ড্রাইভিং লাইসেন্স/ পাসপোর্টের ফটোকপি ইত্যাদি) দিতে হবে।
  • আবেদনকারীর আধার কার্ডের ফটোকপি জমা দিতে হবে (বয়স ৫ বছরের নিচে হলে জন্ম সার্টিফিকেটের কপি দিলেও হবে। ঘ) আবেদনকারীর নিজের বা ফটোকপি কোনো সদস্যের বৈধ মোবাইল ফোন নম্বর লাগবে।

রেশন দোকান বা ন্যায্য মূল্যের দোকান পরিবর্তনের জন্য:

  • পুরো পরিবারের ক্ষেত্রে ফর্ম ৬, আংশিক পরিবারের ক্ষেত্রে ফর্ম ১৩ এবং বিবাহজনিত কারণ হলে ফর্ম ১৪ পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  • বর্তমান ডিজিটাল রেশন কার্ডের ফটোকপি লাগবে।
  • আবেদনকারীর আধার কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে।
  • বিবাহের কারণে দোকান পরিবর্তন করতে চাইলে জন্য বিবাহের শংসাপত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
  • পরিবারের বাকি সদস্যদের আধার কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে।

মৃত্যু বা অন্য কোনো কারণে রেশন কার্ড সমর্পন করার জন্য

  • ফর্ম ৭ পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  • ডিজিটাল রেশন কার্ড জমা দিতে হবে।
  • মৃত্যুর শংসাপত্র / শ্মশানঘাট বা গোরস্থানের শংসাপত্রের ফটোকপি দিতে হবে।

বিকল্প ডিজিটাল রেশন কার্ড পেতে হলে:

  • ফর্ম ৯ পুরণ করে জমা দিতে হবে।
  • হারিয়ে যাওয়া ডিজিটাল রেশন কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে। না থাকলে পরিবারের অন্য কোনও সদস্যের রেশন কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে ।
  • পরিবারের সকল সদস্যের আধার কার্ডের প্রতিলিপি জমা দিতে হবে। (বয়স ৫ বছরের নিচে হলে জন্ম সার্টিফিকেটের ফটোকপি দিলেও হবে)।
  • রেশন কার্ড নষ্ট হয়ে গেলে ডিজিটাল রেশন কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে।

ভর্তুকিহীন রেশন কার্ড (জেনারেল ক্যাটেগরির ডিজিটাল রেশন কার্ড ) পেতে হলে:

  • ফর্ম ১০ পূরণ করে জমা দিতে হবে।
  • রেশন কার্ডের ফটোকপি (যদি থাকে) দিতে হবে।
  • ৫ বছরের ঊর্ধ্বে হলে আধার কার্ডের ফটোকপি জমা করতে হবে (বয়স ৫ বছরের নিচে হলে জন্ম সার্টিফিকেটের ফটোকপি দিলেও হবে)।
  • ডিজিটাল কার্ডের সাথে এবং মোবাইল নম্বরের সংযুক্তিকরণ: কোন ও ব্যক্তি যদি তার রেশন কার্ডের সাথে আধার এবং মোবাইল নম্বর সংযুক্ত করতে চান তবে তিনি তার নিকটবর্তী ক্যাম্পে যেতে পারেন।

রেশন কার্ডধারীকে সশরীরে উপস্থিত থাকতে হবে। এজন্য যে সব নথি প্রয়োজন:

  • রেশন কার্ড।
  • রেশন কার্ডধারীর আধার কার্ড।

For more information, you should contact the representative of duare sarkar near you. To know the duare sarkar camp list 2021 read the full article.

Check out Online Correction procedure of West Bengal Digital ration Card

Land and Land Reforms Related Correction

Citizen of West Bengal can made a correction of their Land related record and fault on land mutation in their district nearest Duare sarkar camp

কৃষি জমির মিউটেশন এবং জমির রেকর্ডে ছোটোখাটো ভুলের সংশোধন

কী কী পরিষেবা দেওয়া হবে:

রেকর্ডকৃত মালিক / রায়তের কাছ থেকে সরাসরি কেনা কৃষি জমি, উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া পূর্বসূরির মালিকানাধীন জমির মিউটেশন এবং জমির নথিপত্রে ছোটোখাটো ছাপার ভুলের সংশোধন।

কারা এই সুবিধা পাবে:

পশ্চিমবঙ্গের যে কোনও জমির মালিক।

কী কী নথি/তথ্য প্রয়োজন:

নথিভুক্ত মালিক/রায়তের কাছ থেকে কেনা কৃষি জমির মিউটেশনের জন্য:

  • রেজিস্টার্ড দলিল-এর কপি৷
  • আধার কার্ডের কপি (ঐচ্ছিক)।
  • মিউটেশনের জন্য ঘোষণা৷
  • কৃষি জমিটি কেবলমাত্র কৃষিকাজের জন্য ব্যবহৃত হবে- এই মর্মে ঘোষণা।
  • মিউটেশনের জন্য পেশ করা দলিলটি জাল অথবা বিকৃত নয়-এই মর্মে ঘোষণা৷

উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া জমির মিউটেশনের জন্য:

  • আইনি উত্তরাধিকার সংক্রান্ত সার্টিফিকেটের কপি৷
  • জমির মৃত মালিক / রায়তের ডেথ সার্টিফিকেটের কপি৷
  • আইনি উত্তরাধিকারীর আধার কার্ডের কপি (ঐচ্ছিক)।

জমির রেকর্ডে ছোটোখাটো ভুল সংশোধনের জন্য:

  • খতিয়ানের যে অংশটি সংশোধিত হবে তার সংশ্লিষ্ট দলিলের কপি৷
  • আধার কার্ড / ভোটার কার্ড।

West Bengal Student Credit Card Scheme

Under the Student Credit Card scheme of the West Bengal government, any student can take a loan after 10 Lakhs at a nominal rate.

পশ্চিমবঙ্গ স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড প্রকল্প

পশ্চিমবঙ্গবাসী শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের স্বার্থে, তাঁদের শিক্ষাক্ষেত্রে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে স্বল্প সুদ অথচ দীর্ঘমেয়াদে পরিশোধযোগ্য সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত শিক্ষাঋণ প্রদান।

কারা এই সুবিধা পাবে:

  • ভারতের নাগরিক এবং অন্ততপক্ষে ১০ বছর পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী পরিবারভুক্ত শিক্ষার্থী।
  • আবেদন করার সময় শিক্ষার্থীর বয়স অনধিক ৪০ বছর হতে হবে।
  • পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বীকৃত বোর্ড/সংসদের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণাধীন সরকারি/বেসরকারি বিদ্যালয়/মাদ্রাসায় দশম শ্রেণি থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাঠরত শিক্ষার্থী।
  • দেশ/বিদেশের যে কোনও স্বীকৃত কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়/উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডিপ্লোমা কোর্স সহ স্নাতক/স্নাতকোত্তর/পেশাগত/ ডক্টরাল ও পোস্ট ডক্টরাল কোর্সে পাঠরত শিক্ষার্থী।
  • বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার জন্য কোচিং ইনস্টিটিউশনে প্রশিক্ষণরত শিক্ষার্থী।

সব ক্ষেত্রেই নিজ নিজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারীকে সহ-ঋণগ্রহীতাকে সাথে করে ক্যাম্পে আসার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।

কী কী নথি/তথ্য প্রয়োজন:

  • আবেদনকারীর আধার কার্ডের জেরক্স কপি/ মাধ্যমিকের রেজিস্ট্রেশন নথির জেরক্স কপি৷ ২। আবেদনকারীর মোবাইল ফোন নম্বর ও ই-মেল আই ডি
  • আবেদনকারী ও সহ-ঋণগ্রহীতার (মা/বাবা/আইনি অভিভাবক) রঙিন ছবি৷
  • আবেদনকারী ও সহ-ঋণগ্রহীতার প্যান কার্ডের জেরক্স কপি। প্যান কার্ড না থাকলে নির্দিষ্ট ফর্ম্যাটে অঙ্গীকারপত্র।
  • অভিভাবকের ঠিকানার প্রমাণপত্রের জেরক্স কপি ও মোবাইল ফোন নম্বর৷
  • আবেদনকারী ও সহ-ঋণগ্রহীতার ব্যাঙ্কের তথ্য: ব্যাঙ্কের নাম ও শাখা, অ্যাকাউন্ট নম্বর, আই এফ এস কোড ইত্যাদি সম্বলিত ঐ ব্যাঙ্কের পাশবইয়ের প্রথম পাতার জেরক্স কপি৷
  • আবেদনকারী ও সহ-ঋণগ্রহীতার নমুনা স্বাক্ষর৷ ৮। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোর্স ফি সম্বলিত নথির জেরক্স কপি৷
  • শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির প্রমাণপত্র/নথির জেরক্স কপি৷

Know more details about West Bengal Studend Credit Card

Lakshmir Bhandar Scheme

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার

এটি এই রাজ্যের প্রতিটি পরিবারের প্রাপ্তবয়স্ক মহিলা সদস্যদের জন্য ন্যূনতম মাসিক আর্থিক সহায়তা প্রদান প্রকল্প৷

কারা এই সুবিধা পাবেন:

২৫ থেকে ৬০ বছর বয়সি, এই রাজ্যের যে কোনও পরিবারের মহিলা সদস্য, কোনও সরকারি/সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন সংস্থা/বিধিবদ্ধ সংস্থা/পঞ্চায়েত/পৌরনিগম/পৌরসভা/স্থানীয় স্বশাসিত সংস্থা/সরকার পোষিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রভৃতিতে নিয়মিত কোনও চাকুরি থেকে মাসিক উপার্জন করেন না এইরূপ প্রত্যেক তপশিলি জাতি/আদিবাসী জনজাতি পরিবারের মহিলা মাসিক ১০০০ টাকা এবং তপশিলি জাতি/আদিবাসী জনজাতি পরিবার ভিন্ন অন্য পরিবারের মহিলা সদস্য মাসিক ৫০০ টাকা সহায়তা পাবেন।

কী কী নথি লাগবে:

  • স্বাস্থ্যসাথী কার্ড-এর স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি।
  • আধার কার্ড-এর স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি।
  • তপশিলি জাতি/আদিবাসী জনজাতি শংসাপত্র-এর স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি৷
  • আবেদনকারীর ব্যাঙ্কের পাশবইয়ে অ্যাকাউন্ট নম্বর, ব্যাঙ্কের ঠিকানা, আই এফ এস কোড এবং এম আই সি আর কোড সহ অন্যান্য দরকারি তথ্য সম্বলিত পৃষ্ঠার স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি।
  • আবেদনকারীর পাসপোর্ট মাপের রঙিন ফটো।

যথাযথভাবে স্বাক্ষরকরা আবেদনকারীর নিম্নলিখিত ঘোষণাপত্র:

  • তিনি পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসী।
  • তিনি কোনও সরকারি/সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন সংস্থা / বিধিবদ্ধ সংস্থা/পৌরসভা/স্থানীয় স্বশাসিত সংস্থা/সরকার পোষিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রভৃতিতে নিয়মিত কোনও চাকুরি থেকে মাসিক উপার্জন করেন না।
  • আবেদনপত্রে দাখিল করা সকল তথ্য সত্য৷

check out the all details about Lakshmir Bhandar Scheme before apply in Duare Sarkar Camp

Rupashree Scheme

রূপশ্রী

এই রাজ্যের যেসব মেয়ের পারিবারিক আয় বছরে দেড় লক্ষ টাকার কম, তারা শুধুমাত্র প্রথমবার বিবাহের জন্য রূপশ্রী প্রকল্পের মাধ্যমে এককালীন ২৫,০০০ টাকা অনুদান পেতে পারেন।

কারা আবেদন করতে পারবেন:

  • অন্তত ১৮ বছর বয়সি যে কোনও অবিবাহিতা মেয়ে প্রথম বিবাহের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
  • পাত্রের বয়স অন্তত ২১ বছর হতে হবে।
  • এই রাজ্যে জন্ম হয়েছে বা বিগত ৫ বছর যাবৎ পশ্চিমবঙ্গে বাস করছে অথবা পিতা মাতা পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা৷
  • পারিবারিক বার্ষিক আয় অনধিক ১.৫ লক্ষ টাকা হতে হবে৷ ৫) আবেদনকারীর নিজের নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকবে যেখানে আই এফ এস কোড, এম আই সি আর কোড আছে।

যে সব নথি জমা দিতে হবে:

  • পারিবারিক আয় : স্বঘোষণা পত্র৷
  • আবেদনকারীর বয়সের প্রমাণপত্র : জন্মের শংসাপত্রের ফটোকপি / ভোটার কার্ড/প্যান কার্ড/মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড / আধার কার্ড / সরকার অনুমোদিত বিদ্যালয় ছাড়ার শংসাপত্রের স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি৷
  • আবেদনকারীর বৈবাহিক অবস্থার স্বঘোষণা পত্র৷
  • বসবাসের প্রমাণ : স্বঘোষণা পত্র৷
  • ব্যাঙ্ক পাশবইয়ে আই এফ এস কোড, এম আই সি আর কোড সহ দরকারি তথ্য আছে সেই পৃষ্ঠার ফটোকপি৷
  • আবেদনকারী ও পাত্রের রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি৷
  • প্রস্তাবিত বিয়ের প্রমাণ : বিবাহের নিমন্ত্রণ পত্র / ম্যারেজ রেজিস্ট্রেশন নোটিশ / স্বঘোষণা
  • প্রস্তাবিত পাত্রের বয়সের প্রমাণপত্র : প্রস্তাবিত পাত্রের জন্মের শংসাপত্রের ফটোকপি / ভোটার কার্ড/প্যান কার্ড/মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড / আধার কার্ড/ সরকার অনুমোদিত বিদ্যালয় ছাড়ার শংসাপত্রের ফটোকপি।

Kanyashree Scheme

কন্যাশ্রী

এই প্রকল্পে যে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়:

  • কন্যাশ্রী – ১ (K1): সরকার স্বীকৃত নিয়মিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অষ্টম বা তদূর্ধ্ব শ্রেণিতে পাঠরতা এবং ১৩ থেকে ১৮ বছর বয়সসীমার মধ্যে থাকা অবিবাহিতা মেয়েদের বার্ষিক ১০০০ টাকা হারে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়৷
  • কন্যাশ্রী – ২ (K2): উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানে পাঠরতা এবং আবেদন করার সময় ১৮ বছরের বেশি কিন্তু ১৯ বছরের কম বয়সের অবিবাহিতা মেয়েদের এককালীন ২৫,০০০ টাকা আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়৷

যোগ্যতা: যে কোনও মেয়ে, যে

  • অবিবাহিতা।
  • যার বয়স ১৩ থেকে ১৯ বছরের মধ্যে।
  • পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা।
  • সরকার স্বীকৃত কোনও প্রতিষ্ঠানে পাঠরতা৷
  • নিজের নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট আছে।

যে সব নথি জমা দিতে হবে:

  • বাবা-মা/আইনি অভিভাবকের ভোটার কার্ডের ফটোকপি৷
  • জন্মের শংসাপত্রের ফটোকপি৷
  • আবেদনকারীর বৈবাহিক অবস্থার ঘোষণা।
  • দরকারি তথ্য সহ ব্যাঙ্ক পাশবইয়ের ফটোকপি৷
  • সাদা ব্যাকগ্রাউন্ডে রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ফটো।
  • আবেদনকারী যদি ১৩ বছরের বেশি বয়সের হয় কিন্তু অষ্টম শ্রেণির নিচে পাঠরতা হয় এবং তার ৪০% বা তার বেশি প্রতিবন্ধকতা থাকে তাহলে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের থেকে গৃহীত প্রতিবন্ধকতার শংসাপত্রের ফটোকপি।

New Bank Account Opening

দুয়ারে সরকার ব্যাঙ্কে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা

লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কৃষকবন্ধু ইত্যাদির সুবিধা গ্রহণ করার জন্য দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে এসেছেন অথচ ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই, সেই সব মানুষের জন্য দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে এবার নতুন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার।

নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য কী কী নথি প্রয়োজন:

সেভিংস ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার সময় কেওয়াইসি (KYC) ভেরিফিকেশনের জন্য :

  • ৩ কপি পাসপোর্ট মাপের ছবি লাগবে।
  • পরিচয় সংক্রান্ত প্রমাণের জন্য নিচের যে কোনও একটি থাকা প্রয়োজন :
    • ড্রাইভিং লাইসেন্স।
    • আধার কার্ড।
    • ভোটার কার্ড।
    • প্যান কার্ড।
  • ঠিকানা সংক্রান্ত প্রমাণের জন্য নিচের যে কোনও একটি থাকা প্রয়োজন :
    • পাসপোর্ট।
    • ভোটার কার্ড।
    • ড্রাইভিং লাইসেন্স।
    • বিদ্যুতের বিল / মোবাইল ফোন / ল্যান্ডলাইন টেলিফোন বিল (বিল ৬ মাসের বেশি পুরোনো হলে চলবে না)।
    • কনজিউমার গ্যাস কানেকশন কার্ড অথবা বিল।
    • সরকারি আধিকারিক / স্বীকৃত সরকারি কর্তৃপক্ষের দেওয়া চিঠি।
    • বাড়ি কেনার দলিলের কপি। জ) গত ৩ মাসের ভাড়ার রসিদ সহ লিজ-চুক্তির কপি।
    • বসবাসের প্রমাণ হিসাবে নিয়োগকর্তার দেওয়া সার্টিফিকেট।

Binamulye Samajik Suraksha Yojana

বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা

এই যোজনার অন্তর্গত ভবিষ্যনিধি/প্রভিডেন্ট ফান্ডের পাশবই আপডেট করা।

কারা এই সুবিধা পাবেন: নিবন্ধীকৃত উপভোক্তা।

কী কী নথি প্রয়োজন:

  • প্রকল্পের পাশবই ও সামাজিক মুক্তি কার্ড।
  • উভয় ক্ষেত্রেই আসলের সঙ্গে একটি করে জেরক্স কপি আনতে হবে।

100 Days Work

১০০ দিনের কাজ (এম জি এন আর ই জি এ)

এই প্রকল্পে প্রত্যেক গ্রামীণ পরিবার ১০০ দিনের কাজ পেতে পারে। জবকার্ড-এর আবেদন করার ১৫ দিনের মধ্যে জবকার্ড প্রদান করা হয়। কাজের আবেদন করার পর ১৫ দিনের মধ্যে কাজ প্রদান করা হয় ।

কারা এই সুবিধা পাবেন:

  • গ্রামীণ এলাকার যে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক বাসিন্দা।

কী কী লাগবে:

  • সাদা কাগজে বা নির্দিষ্ট ফর্মে আবেদন করতে হবে জবকাডের্র জন্য ।
  • যে কোনো সরকারি পরিচয়পত্রের ফটো কপি ৷
  • আবেদনকারীর নামে ব্যাঙ্কের পাশবই
  • কাজের আবেদন সাদা কাগজে বা নির্দিষ্ট ফর্মে করতে হবে

Joy Johar and Tapasili Bandhu

জয় জোহার/তপশিলি বন্ধু পেনশন প্রকল্প

১।৪।২০২০ থেকে আদিবাসী মানুষদের জন্য জয় জোহার এবং তপশিলি জাতিভুক্ত মানুষদের জন্য তপশিলি বন্ধু প্রকল্প চালু হয়েছে। এই প্রকল্পে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সি মানুষদের রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে মাসে ১০০০ টাকা করে পেনশন দেওয়া হয়৷

কারা আবেদন করবেন:

  • আবেদনকারীকে রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে৷
  • আবেদনকারী সরকারি বা অন্য কোনও রকম সামাজিক সুরক্ষামূলক প্রকল্পে ভাতা পান না।
  • নিজের নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। ৪) আবেদনকারীকে তপশিলি জাতিভুক্ত বা আদিবাসী হতে হবে৷
  • আবেদনকারীকে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সি হতে হবে।

কী কী নথি লাগবে:

  • পাসপোর্ট মাপের ছবি।
  • ডিজিটাল রেশন কার্ড।
  • ভোটার কার্ড।
  • ব্যাঙ্কের পাশবই।
  • ঠিকানার যে কোনও স্বপ্রত্যয়িত প্রমাণপত্র।
  • জাতিগত শংসাপত্র না থাকলে বাবার দিকের আত্মীয়ের জাতিগত শংসাপত্র। পরবর্তী সময়ে নিজের জাতিগত শংসাপত্র আবেদনকারীকে জমা দিতে হবে।

Krishak Bandhu (New)

কৃষকবন্ধু (নতুন) প্রকল্প

  • কৃষকবন্ধু (নতুন) প্রকল্পে খরিফ ও রবি চাষ শুরুর আগে কৃষি উপকরণ ক্রয়ের সুবিধার্থে এক একর বা তার বেশি চাষযোগ্য জমির জন্য বছরে দুই কিস্তিতে সর্বাধিক ১০০০০ টাকা অনুদান পাবেন। জমি এক একরের কম হলে আনুপাতিক হারে বছরে দুই কিস্তিতে ন্যূনতম ৪০০০ টাকা পাবেন।
  • কৃষকবন্ধু (মৃত্যুজনিত সহায়তা) প্রকল্পে ১৮-৬০ বছর বয়সি কোনও কৃষক বা নথিভুক্ত ভাগচাষির মৃত্যু হলে তাঁর আইনসম্মত উত্তরাধিকারী এককালীন ২ লক্ষ টাকা অনুদান পাবেন।

কারা এই সুবিধা পাবেন:

  • কৃষকবন্ধু (নতুন) প্রকল্পের জন্য কৃষকের নিজ নামে চাষযোগ্য জমির পরচা/পাট্টা/ বন বিভাগের পাট্টা থাকলে অথবা নিবন্ধীকৃত বর্গা হলেও সুবিধা পাবেন৷
  • নিজের নামে জমি না থাকলে দলিল/দানপত্র/দেবোত্তর/অন্যান্য নথি এবং স্বঘোষণাপত্র আর তার সাথে পঞ্চয়েত প্রধানের দেওয়া ওয়ারিশন সার্টিফিকেট সহ প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার জন্য আবেদন করা যাবে।

কী কী নথি লাগবে:

  • কৃষকবন্ধু (নতুন) প্রকল্পের জন্য আবেদনপত্রের সাথে দিতে হবে –
    • সাম্প্রতিক চাষযোগ্য জমির পরচা/বর্গা নিবন্ধীকরণের নথি/পাট্টা বা বন বিভাগের
    • ভোটার কার্ড (আবশ্যিক)।
    • আধার কার্ড (আবশ্যিক)।
    • ব্যাঙ্কের পাশবই/বাতিল ব্যাঙ্ক চেক।
    • পাসপোর্ট মাপের সাম্প্রতিক ছবি৷
    • ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সাথে সংযুক্ত মোবাইল ফোন নম্বর৷
    • নিজের নামে জমি না থাকলে দলিল/দানপত্র / দেবোত্তর/ অন্যান্য নথি এবং স্বঘোষণাপত্র আর তার সাথে পঞ্চয়েত প্রধানের দেওয়া ওয়ারিশন সার্টিফিকেট লাগবে।
  • কৃষকবন্ধু (মৃত্যুজনিত সহায়তা) প্রকল্পের জন্য আবেদনপত্রের সাথে দিতে হবে:
    • মৃত কৃষক/নথিভুক্ত ভাগচাষির সচিত্র পরিচয় পত্রের প্রত্যয়িত প্রতিলিপি (ভোটার কার্ড / আধার কার্ড)।
    • মৃত ব্যক্তির মৃত্যুর শংসাপত্রের প্রতিলিপি৷
    • গ্রামীণ এলাকার জন্য ব্লক ডেভেলপমেন্ট অফিসারের দেওয়া আইনসম্মত উত্তরাধিকার সংক্রান্ত শংসাপত্র এবং শহরাঞ্চলের জন্য মহকুমাশাসক অথবা মহকুমা কৃষি অধিকারিকের দেওয়া শংসাপত্র।
    • মৃত ব্যক্তির নামে জমির সাম্প্রতিক পরচা / বর্গা নিবন্ধীকরণের নথি/পাট্টা বা বন বিভাগের পাট্টার নথির প্রত্যয়িত প্রতিলিপি।

Swasthya Sathi

স্বাস্থ্য সাথী

উন্নত মানের স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রত্যেক রাজ্যবাসীর দরজায় পৌছে দেওয়া। এই প্রকল্পে স্বাস্থ্য সাথী কার্ডধারী পরিবারের সদস্যরা পরিবারপিছু বছরে ৫লক্ষ টাকা পর্যন্ত চিকিৎসা পাবেন রাজ্য ও রাজ্যের বাইরের দুই হাজারেরও বেশি হাসপাতালে।

কারা আবেদন করবেন:

  • যে পরিবারের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নেই তাঁরা নতুন কার্ডের জন্য ফর্ম- ‘বি’-তে আবেদন করবেন পরিবারের সকল সদস্যের আধার কার্ড / খাদ্যসাথী কার্ডের প্রতিলিপি সহ৷ এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে –
    • পূর্বেই রেজিস্টার্ড/নিবন্ধীকৃত (মোবাইলে এই মর্মে এস এম এস পেয়েছেন অথবা মোবাইল অ্যাপ/ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জানা যাবে) কিন্তু কার্ড নেই, সেই পরিবারকে শীঘ্রই কার্ড প্রদান করা হবে, নতুন করে আবেদন করার প্রয়োজন নেই।
    • ইতিমধ্যে পরিবারের কোনও সদস্যের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড থাকলে আবেদনকারীকে ফর্ম-‘এ’ দ্বারা সেই সংশ্লিষ্ট পরিবারের মধ্যে সংযুক্ত করা হবে।
    • পরিবারের কোনো সদস্যের স্বাস্থ্য সাথী কার্ড নেই, কেবলমাত্র এরকম পরিবার ফর্ম- ‘বি’-তে আবেদন করবেন।
    • এক্ষেত্রে পরিবারের কোনো সদস্য যিনি ওয়েস্ট বেঙ্গল হেলথ স্কিম/ ই এস আই/সরকারপোষিত কোনো হেলথ ইনস্যুরেন্স/অ্যাস্যুরেন্স স্কিমের অন্তর্ভুক্ত নন এবং সরকার/সরকারি সংস্থা থেকে বেতন পান না কেবলমাত্র এমন পরিবারই আবেদন করতে পারবেন৷
  • স্বাস্থ্য সাথী কার্ডে পরিবারের নতুন সদস্যকে ফর্ম ‘এ’-এর মাধ্যমে সংযুক্ত করা যাবে।
  • স্বাস্থ্য সাথী কার্ডে নিবন্ধীকৃত কোনো সদস্যের নাম বাদ দিতে হলে ফর্ম-‘ডি’ পূরণ করতে হবে।
  • স্বাস্থ্য সাথী কার্ডে নিবন্ধীকৃত সদস্যের কোনো তথ্যগত ভুল সংশোধনের প্রয়োজন হলে ফর্ম-‘সি’-তে উপযুক্ত প্রমাণ সহ আবেদন করতে হবে। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ্য যে, নামের সামান্য বানান ভুল বা এই ধরনের ছোটোখাটো কারণে স্বাস্থ্য সাথীর চিকিৎসা পেতে কোনোরকম অসুবিধা হয় না, তাই এরকম সামান্য প্রয়োজনে ফর্ম ‘সি’ পূরণ করার দরকার নেই।

কীভাবে আবেদন করবেন:

  • আবেদনকারী ও পরিবারের সকল সদস্যের নাম ও ঠিকানা (যেমন প্রযোজ্য) সহ প্রয়োজনীয় ফর্ম পূরণ করবেন
  • মোবাইল নম্বর দিতে হবে।
  • পরিবারের সকল সদস্যের আধার কার্ড/খাদ্যসাথী কার্ডের প্রতিলিপি জমা দিতে হবে।

Manobik

বিশেষভাবে সক্ষম মানুষদের আর্থিক বিষয়ে দুশ্চিন্তামুক্ত করা। এই প্রকল্পে তাঁদের মাসে ১০০০ টাকা করে ভাতা প্রদান করা হয়।

কারা এই সুবিধা পেতে পারেন:

  • বিশেষভাবে সক্ষম যেসব মানুষের প্রতিবন্ধকতার পরিমাণ ৪০ শতাংশ (চল্লিশ শতাংশ) বা তার বেশি৷
  • আবেদনকারীকে কমপক্ষে দশ বছর পশ্চিমবঙ্গে বসবাস করতে হবে৷
  • আবেদনকারীর বয়স দশ বছরের কম হলে জন্ম তারিখকে ভিত্তি ধরে বসবাসের সময় নির্ধারিত হবে৷
  • আবেদনকারী রাজ্য/ কেন্দ্রীয় সরকার বা অন্য কোনও সূত্রে কোনও পেনশন পান না৷

কী কী নথি প্রয়োজন:

  • ব্যাঙ্কের পাশবইয়ে আই এফ এস কোড, অ্যাকাউন্ট নং সহ দরকারি তথ্য সম্বলিত পৃষ্ঠার ফটোকপি৷
  • উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের দেওয়া প্রতিবন্ধকতা সংক্রান্ত শংসাপত্র৷ ৩) রেশন কার্ড/ভোটার কার্ড/আধার কার্ডের স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি।
  • পাসপোর্ট সাইজের ছবি৷

Oikyasree

ঐক্যশ্রী

কারা এই সুবিধা পেতে পারেন:

আবেদনকারী পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ভুক্ত হবেন।

তিন ধরণের স্কলারশিপ দেওয়া হয়:

  • প্রি ম্যাট্রিক (প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত)।
  • পোস্ট ম্যাট্রিক (একাদশ শ্রেণি থেকে পিএইচডি পর্যন্ত)।
  • মেরিট কাম মিনস স্কলারশিপ (কারিগরি/বৃত্তিমূলক পাঠক্রমের জন্য)।

যোগ্যতা:

  • প্রি ম্যাট্রিক ও পোস্ট ম্যাট্রিক স্কলারশিপের জন্য
    • এই রাজ্যে বসবাসকারী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ছাত্র-ছাত্রী কেবল মাত্র রাজ্যে অবস্থিত কেন্দ্রীয় বা রাজ্য সরকারের অনুমোদিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠরত হলে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
    • পারিবারিক বার্ষিক আয় ২লক্ষ টাকা বা কম থাকতে হবে৷ ৩) বিগত শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষায় অন্ততপক্ষে ৫০% নম্বর পেতে হবে৷
  • মেরিট কাম মিনস স্কলারশিপ এর জন্য
    • পশ্চিমবঙ্গে বসবাসকারী সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ভুক্ত ছাত্র-ছাত্রীকে কারিগরি/বৃত্তিমূলক পাঠক্রমে ভর্তি হতে হবে।
    • উচ্চমাধ্যমিক/স্নাতক স্তরের (যেমন প্রযোজ্য) পরীক্ষায় অন্ততপক্ষে ৫০% নম্বর
    • পারিবারিক বার্ষিক আয় ২.৫লক্ষ টাকা বা কম থাকতে হবে।

কী কী নথি লাগবে:

  • একটি মোবাইল ফোন ওটিপির জন্য।
  • বিগত শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষার মার্কশীট।
  • ব্যাঙ্কের পাশবইয়ের ফটোকপি।
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বোনাফায়েড সার্টিফিকেট (কেবলমাত্র মেরিট কাম মিনস স্কলারশিপ এর জন্য)।

SC ST Certificate

তপশিলি জাতি, আদিবাসী এবং ওবিসি শংসাপত্র

কারা শংসাপত্র পাওয়ার জন্য আবেদন করবেন:

আবেদনকারী যে জাতি বা আদিবাসী সম্প্রদায়ভুক্ত বা অনগ্রসর শ্রেণির অর্ন্তভুক্ত বলে দাবি করছেন তার স্বপক্ষে প্রমাণ দেবেন।

কী কী নথি প্রয়োজন:

  • স্কুলের শংসাপত্র / অ্যাডমিট কার্ড সঠিক নামের বানানের জন্য।
  • ভোটার /আধার কার্ড ঠিকানার প্রমাণ হিসাবে।
  • বাবার বংশের দিকে আত্মীয়ের জাতিগত শংসাপত্র এবং পারিবারিক বিবরণ। অন্য কোনো শংসাপত্র যা দিয়ে তিনি যে ঐ জাতি / সম্প্রদায়ভুক্ত তা প্রমাণ করা যায়।
  • বিগত তিন বছরের আয়কর রিটার্ন / বেতনের প্রমাণ পত্র বা সমতুল কোনো শংসাপত্র (ওবিসি আবেদনকারীর জন্য)।
  • যে কোনও সরকারি পরিচয়পত্রের ফটোকপি, ব্যাঙ্কের পাশবই বা অন্য কোনো শংসাপত্র যাতে প্রমাণিত হয় যে আবেদনকারী এই রাজ্যের বাসিন্দা।
  • আবেদনকারীর পাসপোর্ট সাইজ ফটো।
  • কোনও কাগজপত্র না থাকলেও আবেদনপত্র গ্রহণ করা হবে এবং স্থানীয় তদন্ত বা শুনানির ভিত্তিতে বিষয়টি নিষ্পত্তি হবে৷

Sikshasree Scheme

Sikshashree scholarship scheme has been initiated by the state govt to give financial assistance to scheduled caste category students who are studying in class from 5th to 8th. The participation at the pre Matric stages of the schedule category students can be improved and the incidence of dropout especially in the case of girls can be reduced.

শিক্ষাশ্রী

তপশিলি জাতি ও আদিবাসী ছাত্র ছাত্রীদের বছরে ৮০০ টাকা স্কলারশিপ দেওয়া হয়৷

কারা এই সুবিধা পেতে পারে:

  • সরকারি/সরকার পোষিত বা স্বীকৃতি প্রাপ্ত স্কুলের পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণির তপশিলি জাতি ও আদিবাসী ছাত্র ছাত্রী।
  • এই রাজ্যের স্থায়ী বাসিন্দা৷
  • পরিবারের বার্ষিক আয় ২লক্ষ ৫০হাজার টাকার নিচে।
  • কেবলমাত্র ব্যাঙ্ক-এ একটি সেভিংস অ্যাকাউন্ট
  • অন্য কোনও স্কলারশিপ প্রাপক নয়৷
  • হোস্টেলে থাকে না।
  • পরবর্তী ক্লাসে উত্তীর্ণ হতে হবে।

কী কী নথি লাগবে:

  • জাতিগত শংসাপত্র/জাতির প্রমাণ।
  • আয়ের প্রমাণপত্ৰ ৷
  • ব্যাঙ্কের পাশবই।
  • আবেদনকারীর পাসপোর্ট মাপের ছবি।
Duare Sarkar Camp list 2021

Benefits Of Duare Sarkar Camp

  • Duare Sarkar camp will be available in every district of the state. You can Check Duare Sarkar Camp List 2021 in this Article.
  • On this camps all beneficiaries can apply fo 18 various kinds of schemes offered by west bengal government.
  • This year this camp will organise from 16th August 2021 to 15 September 2021
  • Around 1.6 crore people of West Bengal will get benefit from these camps
  • 17107 camps across the state has been shortlisted till now
  • Last year a total of 2.75 crores footfall was recorded and 1.77 crore applications were submitted through these camps
  • A Portal has also been set up by the government of West Bengal in order to provide information about duare Sarkar camps

Required Documents for Application in Duare Sarkar Camp

  • Residential Certificate
  • Mobile number
  • Aadhar card
  • Ration card
  • Caste certificate
  • Age proof
  • Passport size photograph.
  • Bank account details

Duare Sarkar Camp List 2021

Though West Bengal Govt has created a dedicated portal of Duare Sarkar Camp in the previous phase. But in this phase govt yet to update any information about Duare Sarkar Camp List 2021 district wise. So in this case for Duare Sarkar Camp List Pdf Download you can Go through your district portal notice section or you can follow the below-mentioned table.

AlipurduarClick Here
BankuraClick Here
BirbhumClick Here
Cooch BeharClick Here
Dakshin DinajpurClick Here
DarjeelingClick Here
HooghlyClick Here
HowrahClick Here
JalpaiguriClick Here
JhargramClick Here
KalimpongClick Here
KolkataClick Here
MaldaClick Here
MurshidabadClick Here
NadiaClick Here
North 24 parganaClick Here
Paschim MedinipurClick Here
Paschim BurdwanClick Here
Purba burdwanClick Here
Purba MedinipurClick Here
PuruliaClick Here
South 24 parganasClick Here
Uttar DinajpurClick Here

Contact Details

  • Address- Nabanna Bhavan 325,HRBC Building, Sarat Chatterjee Road, Shibpur, Howrah-711102.
  • Duare Sarkar Phone Number : 033 2250 1193
  • Email: duaresarkar@gmail.com

FAQ

What is the essential document to fill up DWARE Sarkar?

Documents required in duare sarkar camp

  • Residential Certificate
  • Mobile number
  • Aadhar card
  • Ration card
  • Caste certificate
  • Age proof
  • Passport size photograph.
  • Bank account details

Duare Sarkar Date

  • Starting Date of Duare Sarkar Camp: 16.08.2021
  • Ending Date of Duare Sarkar : 15.09.21

What is Duare Sarkar Phone number

  • Address- Nabanna Bhavan 325,HRBC Building, Sarat Chatterjee Road, Shibpur, Howrah-711102.
  • Duare Sarkar Phone Number : 033 2250 1193
  • Email: duaresarkar@gmail.com

How Many Scheme are available to apply in Duare Sarkar Camp

Total 18 Scheme available for application in Duare sarkar Camp 2021

  • Lakshmir Bhandar
  • Swasthya Sathi
  • Kanyashree
  • Student Credit Card
  • Khadya Sathi
  • Caste Certificates
  • Sikhashree
  • Rupashree
  • Bardhoka Bhata or Old age Pension
  • Protibondi Bhata or Disability Pension
  • Bidhoba Bhata or Widow Pension
  • Jai Johar and Taposili Bandhu
  • Aikyashree
  • Bank Account Opening
  • MANABIK Scheme
  • Agricultural Land Records Correction
  • MGNREGS or 100 day’s work
  • Krishak Bandhu

Can I apply Swasthya Sathi in duare sarkar

Yes you can apply for a new Swasthya Sathi card

Which Documents are required to apply Lakshmir Bhandar in Duare Sarkar Camp

  • স্বাস্থ্যসাথী কার্ড-এর স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি।
  • আধার কার্ড-এর স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি।
  • তপশিলি জাতি/আদিবাসী জনজাতি শংসাপত্র-এর স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি৷
  • আবেদনকারীর ব্যাঙ্কের পাশবইয়ে অ্যাকাউন্ট নম্বর, ব্যাঙ্কের ঠিকানা, আই এফ এস কোড এবং এম আই সি আর কোড সহ অন্যান্য দরকারি তথ্য সম্বলিত পৃষ্ঠার স্বপ্রত্যয়িত ফটোকপি।
  • আবেদনকারীর পাসপোর্ট মাপের রঙিন ফটো।

যথাযথভাবে স্বাক্ষরকরা আবেদনকারীর নিম্নলিখিত ঘোষণাপত্র:

  • তিনি পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসী।
  • তিনি কোনও সরকারি/সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন সংস্থা / বিধিবদ্ধ সংস্থা/পৌরসভা/স্থানীয় স্বশাসিত সংস্থা/সরকার পোষিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রভৃতিতে নিয়মিত কোনও চাকুরি থেকে মাসিক উপার্জন করেন না।
  • আবেদনপত্রে দাখিল করা সকল তথ্য সত্য৷

How much time it taking to issue a caste certificate which has been applied in DUARE Sarkar camp?

Approx One Month

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *